লেভিয়াথান গীতসংহিতার বইতে আবির্ভূত হয়েছে, একটি সমুদ্র সর্প হিসাবে যা ঈশ্বরের দ্বারা মেরে ফেলা হয় এবং তারপর প্রান্তরে প্রাণীদের খাদ্য হিসাবে দেওয়া হয় এবং এটি কাজের বইতেও উল্লেখ করা হয়েছে। আজ, এর নামটি "রাক্ষসী বা বিশাল আকারের কিছু" জন্য ব্যবহৃত হয়।
যত দূর জানা যায় এটা ৪০ ফুট লম্বা হতে পারে। এটাকে আপনারা কোনো মুভি বা রহস্যময় কাহিনীতে পরে থাকবেন। কেউ কেউ এটা মনে করে যে এটা শয়তানের আরেক রূপ. কিছু মানুষ মনে করে এটা সমুদ্রে থাকা বিশাল জানোয়ার। আবার কিছু মানুষ এটা কে কল্প কাহিনী মনে করেন।
এই মনস্টার নিয়ে অনেক থিওরি রয়েছে তবে এটা কে সমুদ্রের নিচে বোরো এক মনস্টার হিসেবে ধরা হয়. National Oceanic and Atmospheric Administration এর মতে এই মনস্টার আসলেই পৃথিবীতে বাস করে. তাদের মোতে এটি একটি অনেক বড়ো মনস্টার। আমাদের এই পৃথিবীতে কয়েক ট্রিলিয়ন প্রাণী রয়েছে যা সম্পর্কে আমরা জানি ও না। সেই অনুসারে এই মনস্টার পৃথিবীতে থাকা সম্ভাবনা রয়েছে।
3.Jormungandr
কুরআন মাজিদ অনুসারে অনেক বার এই প্রাণী কে সমুদ্রে দেখা গেছে ।আর সেখানে এটা উল্লেখ আছে যে যখন এই প্রাণী নিজেই নিজের শরীরে কামড় দেয় তখন এটা সত্যি এ বেড়ে যায় ।আর কোনো প্রাকৃতিক শক্তি নেই ।তবে এর রক্তে বিষ রয়েছে ।ডাইনোসর যুগের সমুদ্রের সবচে ভয়ঙ্কর শিকারি ছিল এটি । এর শরীরের ধ্বংসাবশেষ জার্মানি তে পাওয়া গিয়েছে। যা দেখতে তিমি ও কুমির এর সংমিশ্রণ ছিলো । আর্জেন্টিনা, রাশিয়া, ও ইংল্যান্ড এর দেশ থেকে এর শরীরের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে । এর ভয়ঙ্কর দাঁতের জন্য এটি সে সময়ের ভয়ঙ্কর প্রাণী ছিল।
0 Comments